The Ultimate Guide To কুরআন শিক্ষা
The Ultimate Guide To কুরআন শিক্ষা
Blog Article
৮. ক্রিয়াবাচক আরবি শব্দের প্রকারভেদ ও ব্যবহার
‘যে ব্যক্তি স্পষ্টভাবে অনায়াসে কুরআন শরীফ পড়তে পারে সে ব্যক্তি ঐ সমস্ত ফেরেশতাদের সঙ্গী হবে, যাঁরা বড়ই পবিত্র, বড়ই সম্মানী এবং যারা লোকের আমলনামা লিখেন। আর যে ব্যক্তি কুরআন শরীফ পড়ে, কিন্তু মুখে বাধবাধ ঠেকে এবং বড়ই কঠিন বোধ করে, সে-ও দ্বিগুণ সওয়াব পাবে।’ দ্বিগুণ সওয়াবের কারণ এই যে, শুধু পাঠ করার জন্য এক সওয়াব পাবে, আর পড়ার সময় কষ্টের কারণে যে বিরক্ত হয়ে পড়া ক্ষান্ত না করে পড়তে থাকে, তজ্জন্য আর একটি সওয়াব পাবে। -বুখারী শরীফ
আওসাতে লিসান (জিহ্বার মধ্যভাগ) ج - ش - ي ৫. আকুছয়ে লিসান (জিহ্বার গোড়ার উপরের অংশ) ك ৪. আকুছয়ে লিসান (জিহ্বার নিচের গোড়ার অংশ) ق
হাল্ক অর্থ হলো গলা বা কণ্ঠনালী। কণ্ঠনালীকে তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে, এবং প্রতিটি ভাগ থেকে দুইটি করে হরফ উচ্চারিত হয়। যেহেতু এই হরফগুলো কণ্ঠনালী থেকে উচ্চারিত হয়, তাই বাংলায় এগুলোকে কণ্ঠবর্ণ বলা হয়। আরবিতে এই হরফগুলোকে حُرُوْفِ حَلْقِى (হুরূফে হাল্কী) বলা হয়। এই ৬টি হরফ হলো: ৩। quran shikkha আদনায়ে হাল্ক (কণ্ঠনালীর উপরের অংশ ( غ خ) ২। আওসাতে হাল্ক (কণ্ঠনালীর মধ্যস্থান (ع ح ) ১। আকুছয়ে হাল্ক (কণ্ঠনালীর নিচের অংশ বা শুরু ( ءه )
২. কুরআন শিক্ষার ব্যাকরণ সম্মত একটি কিতাব।
Makhraj should be the initial step to Studying the Quran. Without correct pronunciation, the that means of Arabic terms can alter.
কুরআন তিলাওয়াতের তিনটি নিয়ম: তারতীল, হাদর ও...
ইসলামবাংলা.কম এর প্রজেক্টসমূহকে সহযোগিতা করুন। এটি সম্পূর্ণ ব্যাক্তি উদ্যোগে পরিচালিত এবং কোন দল/সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত নয়, আপনাদের সহযোগিতা দ্বীনের এই কাজকে আরও ত্বরান্বিত করবে ইন-শা-আল্লাহ।
(৬) তাজবীদ শিক্ষা – লেখক: মুহাম্মদ সফিকুল্লাহ
৭. ক্রিয়াবাচক আরবি শব্দের পরিচয় ও ব্যবহার
১. আরবি দেখে পড়া ও লিখার সাথে নূন্যতম পরিচিতি
সকলেই জানি, নামাজ কবুলের একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হলো শুদ্ধ কুরআন তিলাওয়াত। কিন্তু আমাদের ভাই-বোনদের অনেকেই এই শর্ত পূরণে অপারগ। সে যাইহোক, উম্মাহর স্বার্থে সহজ পদ্ধতিতে কুরআন শিক্ষার জন্য দেশ-বরেণ্য ইসলামিক স্কলারগণ বিভিন্ন পদ্ধতি এপ্লাই করে কাজ করে যাচ্ছেন।
অর্থাৎ চেষ্টা করতে থাক যদি তা সত্তে¡ও ভালো পড়তে না পার তাতে মন ছোট করো না, আর যারা ভালো পড়তে পারে, তারা যেন তোমাদেরকে ঘৃণা না করে। (আল্লাহ তা‘আলা দিল দেখেন।) একথা দ্বারা বুঝা গেল যে, ‘জবান (মুখ) সাফ নয় বা বয়স বেশি হয়ে গিয়েছে, এমতাবস্থায় সহীহ করে (শুদ্ধ করে) পড়তে পারা যাবে না, সুতরাং সওয়াব কি হবে?
يَجِيْئُ صَاحِبُ الْقُرْاٰنِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ فَيَقُوْلُ الْقُرْاٰنُ يَا رَبِّ حَلِّه فَيُلْبَسُ تَاجُ الْكَرَامَةِ ثُمَّ يَقُوْلُ يَا رَبِّ زِدْهُ فَيُلْبَسُ حُلَّةُ الْكَرَامَةِ ثُمَّ يَقُوْلُ يَارَبِّ اِرْضَ عَنْهٗ فَيُرْضٰى عَنْهُ فَيُقَالُ اِقْرَأْ وَارْقَ وَيَزْدَادُ بِكُلِّ اٰيَةٍ حَسَنَةٌ- ترمذى